বাহরাইন ইফতারের সময় ২০২৩

বাহরাইন দেশটি মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ। এই দেশটি ইসলাম প্রধান বা ইসলামিক দেশ হিসেবে বিশ্বের কাছে পরিচিত। এই দেশে তৃতীয় বিশ্ব থেকে অর্থাৎ বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান এ সকল দেশ থেকে অনেক শ্রমিক তাদের দেশে শ্রম বিক্রি করে অর্থাৎ শ্রমিক হিসেবে কাজে যায়। কিন্তু অধিকাংশ বাংলাদেশিরা সে দেশে কাজ করলেও যেহেতু তারা সেখানে দীর্ঘদিন থেকে বসবাস করে আসছে তাই তারা বাহরাইনের ভাষা সামান্য কিছু হলেও হয়তো জানে। কিন্তু তারপরেও মাতৃভাষা বাংলার মতো অসহায়িত সুন্দর ভাবে ভাষা শিখে নাই তারা।

এজন্য তাদেরকে বিভিন্ন কিছু জানতে হলে বাংলাদেশের থেকেই জেনে নিতে হয়। আজকে আমরা যে সকল শ্রমিক ভাইয়েরা আমাদের বাংলাদেশ থেকে বাহুরানে গিয়েছেন সে সকল শ্রমিক ভাইদের উদ্দেশ্যে তাদের সেখানকার ইফতারের সময়সূচি জানিয়ে দিবো আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে। কাজের সূত্রে বাংলাদেশ থেকে তারা সুদূর মধ্যপ্রাচ্যের এই বাহরাইন দেশে আসলে পারেও তারা আমাদের বাংলাদেশের ধর্মভীরু মানুষজন। এই কারণে প্রত্যেক ব্যক্তি রায় রোজা রাখবে বলে আশা করি।

তাহলে রোজা রাখলে ইফতারের সময়সূচি তাদেরকে অবশ্যই জেনে নিতে হয়। যদিও আশেপাশে অনেক মানুষকে জিজ্ঞাসা করলে সে দেশের সেই সময়সূচী তারা পেতে পারে। কিন্তু বর্তমান আধুনিক যুগে মানুষজন অত বিভিন্ন জনের কাছে না যে নিজেই নিজে দেখে নিতে পারবে ইফতারের সময়সূচি। কারণ হাতে যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে যে কোন ব্যক্তি যে কোন জায়গা থেকেই পৃথিবীর যে কোন তথ্য জেনে নিতে পারে অনায়াসেই। তারই সূত্র ধরে আজকে তারা এসেছে আমাদের পোস্টে আজকের ইফতারের সময়সূচি সহ অন্যান্য দিনের সময়সূচি গুলি দেখে নিতে।

আমরাও তাদের উপকার করার স্বার্থে যেহেতু তারা আমাদের বাংলাদেশী ভাইয়েরা বাইরে তাদের সকল পরিবার গুলি রেখে শুধুমাত্র পেটের দায়ে অর্থাৎ পয়সা ইনকাম করার জন্য সে সফল দেশে গিয়েছে এবং তারা কর্ম করার জন্য নিজেরা মানবতার জীবন যাপন করছে। তাদেরকেও আমাদের দেশের যোদ্ধা হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ তারা বাইরে গিয়ে টাকা পয়সা রোজগার করছে এবং সেই টাকা যখন বাহরাইন থেকে আমাদের বাংলাদেশে প্রেরণ করছে তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশ সরকারের একটি রেমিটেন্স আসছে তাই আমরা আমাদের বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক বা শ্রদ্ধা হিসেবে তাদেরকে দেখে থাকি।

আর এই বাংলাদেশের যোদ্ধাদেরকে আমরা বিদেশের মাটিতে সামান্য হলেও যদি সাহায্য করতে পারি সেটি আমাদের বড় পাওয়া বলে আমরা মনে করি। তাই আজকে আমরা তাদেরকে ইফতারের সময়সূচি দিয়ে একটু হলেও তাদেরকে সাহায্য করার চেষ্টা করে যাচ্ছি নিরলস ভাবে। আপনারা যারা আজকে বাহরাইনের সময়সূচি অনুযায়ী ইফতারের সময়সূচি যেতে এসেছেন তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে ইফতারের সময়সূচি গুলো নিয়ে নিতে পারবেন। কারণ আমরা আমাদের এই পোস্টে অবশ্যই এখন ইফতারের সময়সূচি গুলো আপনাদের জ্ঞাতার্থে প্রেরণ করে যাব। তাই আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন কর্মের টানে কর্মের সূত্রে আমরা বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারি কিন্তু যেহেতু আমাদের একটি ধর্মকর্ম রয়েছে সেই ধর্ম কর্ম গুলি আমাদের অবশ্যই করতে হবে কারণ আখিরাত এর জন্য আমাদের অবশ্যই ভয় থাকতে হবে।

ইহকালে আমরা সকলকে দেখছি এটা ঠিক আছে কিন্তু পরকালের সেই সেই বিচারের দিন আমার নিজের পণ্যের হিসাবে নিজেকে দিতে হবে এই অর্থে আমাদেরকে অবশ্যই ইসলামের সেই ফরজ অর্থাৎ রোজা করতেই হবে আমাদের। রোজা বছরে এক মাসের জন্য আল্লাহতালা আমাদের জন্য ফরজ করেছেন তাই আমরা অবশ্যই এই ফরজ কাজটি অর্থাৎ রোজা আমাদের রাখতেই হবে সামর্থ্যবানদের জন্য।

তাই কর্মক্ষেত্রে বাজে যেমনই কর্ম করি না কেন আমাদেরকে নিজের ধর্ম অনুসারে কর্ম করতে হবে এটাও যেমন ঠিক কথা তাই আজকে আপনাদের রোজা রেখে যে ইফতার করতে হবে ইফতার রোজা রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইফতার করা। তাই ইফতার করার জন্য অবশ্যই সময়সূচির প্রয়োজন তাই আজকে আপনারা আপনাদের বাহরাইনের যে সময়সূচী ইফতারের সেটি আমরা এখন আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে দিচ্ছি। তাহলে দেখে নিন বাহরাইনের ইফতারের সময়সূচি।