ভোলা জেলার ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

ভোলা জেলাটি বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের বিভাগ বরিশালের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এই জেলাতে একটি দ্বীপ জেলা হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত। ভোলা জেলার পূর্ব নাম ছিল দক্ষিণ শাহবাজপুর। বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের মতে দিকটি ১২৩৫ সালে তৈরি হয় বা তৈরি হওয়া শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে পনেরশো খ্রিস্টাব্দে পর্তুগিজ এবং মগ জলদস্যুরা এই দ্বীপে এসে ঘাঁটিগারে। শাহবাজপুরের দক্ষিণ অঞ্চলে আরাকান ও মগ জলদস্যুরা ঘাটি স্থাপন করে। শাহবাজপুর ১৮২২ সালে পর্যন্ত বাকেরগঞ্জ জেলার একটি অংশ হিসেবে ছিল। পরবর্তীতে ১৯ শতকের শুরুতে মেঘনা নদীর সম্প্রসারণের কারণে জেলা সদর থেকে দক্ষিণ সহস্রের সাথে সংযোগ করা কঠিন হয়ে পড়ে।

এই কারণে সরকার পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেয় যে শাহবাজপুর ও হাতিয়াকে নোয়াখালী জেলার অন্তর্ভুক্ত করা হোক। ভোলা ১৮৬৯ সালে পর্যন্ত নোয়াখালী জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। এবং এ জেলাতে একটি মহকুমা শহর হিসেবেই বরিশালে অর্থাৎ বরিশাল জেলার অন্তর্ভুক্ত হিসেবে কাজ করে। ১৮৭৬ সালে প্রশাসনিক সদর দপ্তর দৌলতখান থেকে ভোলায় স্থানান্তরিত করা হয়। এবং ১৯৮৪ সালে এটি একটি জেলা হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের অন্যান্য শহরের মতো ভোলা জেলাটি ও মুসলিম অধ্যুষিত একটি অঞ্চল। আর এই কারণে এই এলাকার ধর্ম পর মুসলমানগণ সামনে রমজান মাসে অবশ্যই সিয়াম সাধনার মগ্ন থাকবেন। আর তাদের পবিত্র এই রমজান মাসটিতে সিয়াম সাধনার জন্য অবশ্যই রোজার সময়সূচি প্রয়োজন। আর এই রোজার সময়সূচি পাওয়ার জন্য যারা আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন তারা অবশ্যই ঠিক কাজটি করেছেন বলে বলা হচ্ছে।

কারণ তারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি থেকে ভোলা জেলা স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি সহ অন্যান্য যে কোন সময়সূচি পেয়ে যাবেন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটটিতে ইসলাম সংক্রান্ত সকল ধরনের তথ্য আমরা প্রকাশ করি। আর এই কারণে যারা আমাদের এখান থেকে সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি দেখতে এসেছেন তারা অবশ্যই ঠিক কাজটি করেছেন। রমজান মাস সকলের জন্য অবশ্যই পবিত্র মাস এবং এই মাসটিকে কেন্দ্র করে যেমন ধর্মীয় বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়, এছাড়াও দেখা যাচ্ছে যে , এই মাসটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য একটি বিশেষ মাস হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। তাই এই বিশেষ পবিত্র মাস টিকে কেন্দ্র করে আমাদের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ সর্বদাই একটু বেশি মনোযোগ দিয়ে থাকেন।

অনেক আগে থেকেই অর্থাৎ এই মাস শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই তারা প্রস্তুতি নেয় যে কিভাবে পুরো মাসটি তারা সিয়াম সাধনায় মগ্ন থাকবেন। এই কারণে তারা সেহরি ইফতারের সময়সূচি সহ অন্যান্য যেকোনো ধরনের প্রস্তুতি তারা সকলে মিলেই নিতে থাকে। মুসলিমদের কাছে অবশ্যই একটি পবিত্র মাস হিসেবে বিবেচিত হওয়ার কারণে এই মাসে সকলেই একসঙ্গে সিয়াম সাধনা করে থাকেন। আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সকলেই রোজা রাখেন নামাজ পড়েন পাঁচ ওয়াক্ত। এবং আরো যে সকল কর্মসূচি পালন করা হয় সেগুলি হল বিশেষ বিশেষ রাত্রি জাগরণ এবং এই রাত্রি জাগরণে তারা আল্লাহতালাকে পাবার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকেন। এবং সকলের বিশ্বাস যে আল্লাহতালা ও তাদের এই ডাকে তাদের এই এবাদতে সাড়া দেন।

যেহেতু এটি পবিত্রতম মাস তাই আল্লাহতালা একেবারে বান্দার নিকটে চলে আসেন। মহান রাব্বুল আলামিন তার বান্দাদের এই ধরনের এবাদত অর্থাৎ সকলের হাত একসাথে আল্লাহতালার জন্য উঠেছেন মহান রাব্বুল আলামিন অনেক সন্তুষ্টি হয়ে সকল বান্দাদেরকে নেক নজরে দেখে থাকেন। তাই আমরা সকলে এই মাসটিকে বা এই মাসটির এবাদত বন্দেগী থেকে কেউ বঞ্চিত হতে চাই না।যে ব্যক্তি যেখানেই অবস্থান করুক না কেন তারা সেখানেই রমজান মাসের পবিত্রতা বজায় রেখে সমস্ত মাস তারা আল্লাহতালার ইবাদত বন্দেগীতেই কাটিয়ে দেন। তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টে এসেছেন ভোলা জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইফতারের সময়সূচি দেখার জন্য তারা এখন দেখে নিতে পারেন আপনাদের সেই কাঙ্ক্ষিত সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি তালিকাটি।