ফরিদপুর জেলার ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

ফরিদপুর জেলাটি বাংলাদেশের ও মধ্যভাগে অবস্থিত। অর্থাৎ ফরিদপুর হলো ঢাকা বিভাগের একটি জেলা এবং প্রশাসনিক অঞ্চল। এই জেলাটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পৌরসভা এবং এই জেলাতেই দেশের 14 তম বৃহত্তম শহর হিসেবে বেশ পরিচিত। ফরিদপুর জেলাটি ঢাকা জেলার কাছাকাছি অবস্থার এর কারণে এখানেও অনেক সংখ্যক জনগণ অর্থাৎ জনসংখ্যার ঘনত্ব একটু বেশিই এই ফরিদপুর জেলাতে। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলাতেই মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ জনগণ রয়েছে। রমজান মাস মুসলিমদের জন্য একটি পবিত্র মাস।

সারা বছর এই মাছটির জন্য মুসলমান সমাজের প্রত্যেকেই তাকিয়ে থাকেন। সারা বছর যদিও বা মুসলিম সমাজের প্রতিটি ব্যক্তি ইবাদত করে আসে কিন্তু সকলেই এই পবিত্র মাসটি অর্থাৎ রমজান মাসের ইবাদতের দিকে তাকিয়ে থাকে বেশি করে। কারণ হলো রমজান মাসটি পবিত্র হওয়ার কারণে সকলের এটি অবশ্যই বিশ্বাস যে এই মাসের অর্থাৎ রমজান মাসের এবাদত বন্দেগি আল্লাহতালা সবচেয়ে বেশি কবুল করে থাকেন। এই কারণে সকলেই চাই এই মাসটিতে ইবাদত করতে। আর এই কারণে বাংলাদেশে রমজান মাস কিভাবে ওঠে অন্যরকম।

অর্থাৎ বছরের বাস বাকি ১১ মাসের চাইতে রমজান মাসের চিত্রটা আমরা ভিন্ন দেখি। সারাদিন বাজারগুলোতে কোনরকম খাদ্যের দোকান খোলা থাকে না কিন্তু বিকেল হলেই নানা রকম ইফতারির পশলা সাজিয়ে বসে বাজারগুলোতে। অর্থাৎ যেহেতু মুসলিম সমাজের প্রায় প্রত্যেকেই রমজান মাসটিতে রোজা রাখে এই কারণেই চিত্রটা ভিন্ন হয়ে থাকে।

এছাড়া রমজান মাসের আরো একটি গুরুত্ব রয়েছে সেটি হচ্ছে রমজান মাস কি ঘিরে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশেষ চাঙ্গাভাব দেখা যায়। এ সময় সকলেরই জমানো পয়সা খরচ হতে থাকে এজন্য অর্থনীতি তারুল্যের প্রভাব দেখা যায়। অর্থনীতির বিশাল লেসন হওয়ার কারণে সকলের কাছে পয়সা চলে যায়। এজন্য সমাজে একটি সৎ ভাব দেখা যায় সকলের মধ্যে। কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ভালো দাম পায় কলকারখানায় উৎপাদন বেশি হয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা ভালো হয় এসব কারণে সমাজের প্রতিটি স্তরে একেবারে সমবন্টনের মত সকলের মাঝে অর্থনীতি বিরাজ করে।

আর এসব কারো নাই সমাজের ভিতর একটি অর্থনীতির বাতাবরণ দেখা যায়। তাই সকল দিক থেকে দেখা যায় যে পবিত্র রমজান মাসটি সকলের কাছেই অত্যন্ত পবিত্রতম বটেই আবার এ সকল কারণেও সকলেই চেয়ে থাকেন এই রমজান মাসের দিকে। আজকে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টে ফরিদপুর জেলার ইফতারের সময়সূচি দেখতে এসেছেন তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে ফরিদপুর জেলার ইফতারের সময়সূচি তালিকাটি পেয়ে যাবেন। তবে তার আগে আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে।

খালি ইফতার বা সেহরীর সময়সূচী নয় আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা সকলে ই ইসলামের যাবতীয় তথ্যাদি নিতে পারবেন। কারন আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে ইসলাম সংক্রান্ত সকল তথ্যাদি প্রকাশ করে থাকি। এই কারণে যদি আপনারা রমজান মাসের এই ব্যস্ততার মধ্যে যেকোনো ইসলাম সংক্রান্ত তথ্যাদি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিতে পারেন তাহলে আপনাদের জন্য সময়ের অপচয় কম ঘটে।

কারণ আমরা জানি রমজান মাসে সকলের ব্যস্ততা থাকে এই কারণে অন্য কোন দিকে তাকানোর ফুরসত থাকে না। তাই আপনারা আপনাদের যেকোন তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিতে পারবেন। তাই আজকে আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে এখন ফরিদপুর জেলার ইফতারের সময়সূচি যে তালিকাটি রয়েছে সেই তালিকাটি আপনাদেরকে এখন দেখাবো।

ফরিদপুর জেলাটি যেহেতু ঢাকা বিভাগের তাই আপনারা যদি ঢাকা বিভাগের তালিকা আপনাদের থাকে তাহলে সেই তালিকা অনুযায়ী সেহরি ইফতারের সময়সূচি দেখে নিতে পারবেন। কারণ ঢাকা থেকে ফরিদপুরের দূরত্ব বেশি নয় এই কারণে এখানে সময়ের হেরফের হবে না। তাই আপনারা ঢাকা বিভাগের তালিকায় দেখবেন ফরিদপুর জেলার সেহরিবা ইফতারের তালিকা একই তালিকা। তারপরও আমরা ফরিদপুর জেলার জন্য আলাদা যে তালিকায় রয়েছে সেই তালিকাটি এখন দেখে নিতে পারেন। তাহলে চলুন দেখি ফরিদপুর জেলার ইফতারের সময়সূচি তালিকা টি।