রিয়াদ ইফতারের সময়সূচি | ইফতার টাইম ২০২৩

রিয়াদ সৌদি আরবের বড় শহরগুলির মধ্যে একটি। এই শহরকে বাণিজ্যিক শহরে বলা হয়ে থাকে। বাণিজ্যিক শহর এই কারণে বলা হয়ে থাকে কারণ সৌদি আরবের মূল অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি হলো তেল উৎপাদন তেল প্রসেসিং ইত্যাদি। তাই এই শহরে দিয়ে অনেক পরিমাণে তেল বিদেশে রপ্তানি করা হয়। আর সেই কারণে সৌদি আরবে অনেক শ্রমিকের প্রয়োজন হয়ে থাকে। সৌদি আরব বললে আসলে সৌদি আরবের বিভিন্ন বড় বড় শহরে তেল গুলি সাপ্লাই বা প্রসেসিং করে বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়ে থাকে। এই কারণে বিদেশ থেকে অনেক শ্রমিক সৌদি আরব নিয়ে থাকে।

আর যেহেতু সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক অনেক কাল আগে থেকেই। অর্থাৎ স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকেই সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি সুসম্পর্ক রয়েছে যার কারণে সৌদি আরব বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর সরকারিভাবে অনেক শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। আর এই বাংলাদেশি শ্রমিক সকলেই বাংলাভাষী হওয়ার কারণে তারা যেকোনো সময় যে কোন জায়গায় আরবি ভাষা প্রতি দক্ষ না থাকার কারণে তারা অতো বুঝে উঠতে পারে না। সৌদি আরবের রিয়াদ শহরেও এই কারণে অনেক বাংলাদেশী শ্রমিক বসবাস করে থাকে বিভিন্ন কর্ম এর কারণে। কারণ সৌদি আরবের বড় বড় শহরগুলোতে শুধু শ্রমিক গুলি থাকে কারণ সৌদি আরবের কলকারখানা এবং নির্মাণ কাজের কারণেই বাংলাদেশের শ্রমিকগুলো নেওয়া হয়ে থাকে।

আর এই কারণে সৌদি আরবের বেশিরভাগ বিল্ডিং বা নির্মাণ কাজ শহর অঞ্চলে হয়ে থাকে এই কারণে দেখা যায় যে শহরেই শ্রমিকদের বসবাস বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু সৌদি আরবের শ্রমিক গুলি যদিও বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে তারপরেও দেখা যায় যে তারা শহরাঞ্চলে বেশি থাকে আর বড় বড় শহর গুলির মধ্যে রিয়াদ যেহেতু একটি বড় শহর এই কারণে এখানে অনেক শ্রমিক রয়েছে। কিন্তু একটি বড় ব্যাপার হলো যে ২০২৩ সালের রমজান মাস একেবারে সন্নিকটে আর এই রমজান মাসের জন্য বিশ্বের প্রতিটি মুসলিম একেবারে মুখিয়ে থাকে কবে আসবে রমজান মাস।

কারণ হলো এই রমজান মাসে আল্লাহ তাআলার সান্নিধ্য লাভ করা যায় খুব সহজেই। এবং আরেকটি ব্যবহার হল যে রমজান মাসে যেহেতু সকলেই ইবাদত বন্দেগির মধ্যে সময় কাটায় এই কারণে আরো আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের উপর বেশি খুশি হয়ে থাকেন বলেই আমরা মনে করি। কিন্তু সৌদি আরবের রিয়াদ প্রবাসী অনেক বাংলাদেশী শ্রমিক ভাইয়েরা রয়েছে যারা কাজের সূত্রে সেই সৌদি আরবের রিয়াদ শহরে বসবাস করে থাকেন। তারাও যেহেতু মুসলিম এবং তারাও ২০২৩ সালের রমজান মাসের সমস্ত রোজা রাখার নিয়ত করেছেন। এই নিহতের কারণে তারা রোজা করবেন এটাই স্বাভাবিক।

কিন্তু তাদের একটি বড় সমস্যা হলো যে তারা সৌদি আরবের আরবি ভাষা অর্থাৎ সত্য আরবি ভাষা তারা বুঝতে পারে না কারণ তারা বাংলা ভাষাভাষীর লোক। এই কারণে তাদের সেহেরী এবং ইফতারের সময়সূচি নিয়ে অনেক বিড়ম্বনায় পড়তে হয় যেহেতু তারা আরবি ভাষা বোঝেনা এবং সেই মানুষগুলোর মুখের ভাষা বুঝতে পারে না এই কারণে তাদের রোজার সময় সেহরি এবং ইফতারের অনেক সমস্যা হয়। যদিও ইফতারের সময় অনেক সমস্যা হয় না । কিন্তু সেহেরির সময় অর্থাৎ সেহেরির শেষ সময় নিয়ে তাদের মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।

অর্থাৎ কেউ বলে এই টাইম তো কেউ বলে ওই টাইম এই কারণে তারা কোনটি আসল টাইম সেটি বুঝতে পারে না। এই সকল শ্রমিক ভাইদের জন্য আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে একেবারে রিয়াদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী বাংলা ভাষায় সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি নিয়ে। তাই আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে আমরা আপনাদের জন্য সেহরি এবং ইফতারের রিয়াদের স্থানীয় সময়সূচী অনুযায়ী বাংলায় তালিকাটি আপনাদের দিতে পারি। কারণ আমরা আপনাদের সব সময় সঙ্গেই রয়েছি এবং যেকোনো তথ্য উপাত্তগুলি যদি আপনাদের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখি রিয়াদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইফতারের সময়সূচীর তালিকাটি।