কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

রমজান মাস হচ্ছে আল্লাহ তাআলার ইবাদতের মাস এবং অনেক বেশি রহমতপূর্ণ একটি মাস। এই মাসে অনেক বেশি আল্লাহ তায়ালার রহমত বর্ষিত হয়। তাই প্রত্যেকটি মুসলমান ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য রমজান মাসে সিয়াম সাধনা করে বা রোজা রাখে। মূলত আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সুবহে সাদিক থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সঠিক নিয়ত এর সাথে সকল প্রকার পানাহার ও নিদ্রা থেকে বিরত থাকাকে রোজা রাখা বা সিয়াম সাধনা বলে। আর রমজান মাসে অন্যতম প্রধান ইবাদত হচ্ছে রোজা রাখা বা সিয়াম সাধনা করা।

এজন্য দেখা যায় যে প্রত্যেকটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান ব্যক্তি সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য রমজান মাসে রোজা রাখে। তবে রমজান মাসে রোজা রাখার জন্য অবশ্যই রমজান মাসের রোজা রাখার সময় সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখা দরকার। কেননা কোন ব্যক্তি যদি সঠিক সময় সেহেরি না করে বা সঠিক সময়ের ইফতার না করে তাহলে সে সঠিকভাবে রোজা রাখতে পারবে না এবং আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবে না। এজন্য অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির দিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।

আর রমজান মাসে দেখা যায় যে মানুষ সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি সার্চ করে তা হচ্ছে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। এজন্য তাদের কথা মাথায় রেখে তারা যেন সহজে সময়সূচি পেয়ে যায় তাই আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। তবে আমরা জানি যে ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বিভিন্ন জায়গায় একসাথে সেহরি ও ইফতার করা হয় না। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় সেহেরী ও ইফতার করা হয়। কেননা সব জায়গার সময় একই হয় না বা সময়ের তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। এজন্য সময়ের তারতমের কারণে প্রত্যেকটি জেলার জন্য আলাদা আলাদা ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি তৈরি করা হয়েছে এবং আমাদের আর্টিকেলগুলোর মাধ্যমে প্রত্যেকটি জেলারই আলাদা আলাদা সময়সূচি উপস্থাপন করা হয়েছে।

তবে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে মূলত কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেওয়া হয়েছে। আপনি যদি কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খোঁজ করতে থাকেন তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেল দ্বারা আপনি উপকৃত হতে পারেন। আর কুষ্টিয়া ও ইফতারের সময়সূচি খুবই সহজেই পেয়ে যাবেন বলে আশা করছি। বাংলাদেশের অন্যতম একটি জেলা হচ্ছে কুষ্টিয়া এবং অন্যান্য জেলার চেয়ে কুষ্টিয়ার সময়ের কিছু পার্থক্য পরিলক্ষিত। অর্থাৎ বিভিন্ন জেলার সাথে বিভিন্ন জেলার সময়ের পার্থক্য দেখা যায়। তেমনিভাবে অন্যান্য জেলার চেয়ে কুষ্টিয়া জেলার কিছুটা আগে বা পরে সময় বিরাজমান করে। আর তাই কুষ্টিয়া জেলার জন্য আলাদা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তৈরি করা হয়েছে। আর আলাদা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। তবে আর্টিকেলটির মাধ্যমে কুষ্টিয়া জেলার আলাদা সেহরীর সময়সূচি গুলো দেওয়া হয়েছে এবং আলাদা আলাদা ভাবে ইফতারের সময়সূচি ও দেওয়া হয়েছে।

আপনার সুবিধামতো আপনি আলাদাভাবে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাছাড়া ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে সেহরি ও ইফতারের বিশেষ করে কুষ্টিয়া জেলার ইফতারের সময়সূচি গুলো দেওয়া হয়েছে। আপনি চাইলে কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি একই ক্যালেন্ডার এর মাধ্যমে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। আবার যা আপনার রমজান মাসে রোজা রাখার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করছি।

প্রত্যেকটি মুসলিম ব্যক্তির রমজান মাসের রোজা রাখার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করতে চায়। কিন্তু রোজা রাখার ক্ষেত্রে যদি সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান না রাখে বা সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার না করে তাহলে তার রোজা রাখাটা সম্পূর্ণ হয় না এবং তার বিনিময়ে সে আল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জন করতে পারে না। তাই প্রত্যেকটা ব্যক্তির উচিত সেহেরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখা এবং কোন দুর্ঘটনা না ঘটলে সঠিক সময়ে সেহেরি ও ইফতার করা।