আজকের আমাদের আলোচনায় বি আই ও এস এর পূর্ণরূপ সম্পর্কে একটি বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আপনারা অনেকেই হয়তো এটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা দেখতে চেয়েছেন। কিন্তু কোথাও কোন বিস্তারিত পাঁচ তথ্য আপনারা পাননি। এজন্য আপনার উদ্দেশ্যে বলছি যে, আপনি এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে সকল তথ্যগুলো আপনি অতি সহজে জেনে নিতে পারবেন।
কেননা প্রতিনিয়ত আমরা যে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি। সেগুলো আমাদের আশেপাশের প্রত্যেকের জন্যই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনিও হয়তো BIOS এর সম্পর্কে খুঁজতে গিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটে ঘাটাঘাটি করেছেন কিন্তু কোথাও কোনো সঠিক তথ্য পাননি। আপনার জন্য আমরা আজকে একটি প্রবন্ধ সাজিয়েছি। যে প্রবন্ধের মাধ্যমে bios এর পূর্ণরূপসহ এটি কিভাবে কাজ করে।
এটি কার্যকারিতা কি সকল বিষয় সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে। অনেকেই এ সকল তথ্যগুলো খুঁজতে গিয়ে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করেছেন। যারা অতিরিক্ত সময় নষ্ট করেছেন কিন্তু সফল হতে পারেননি। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা অতিরিক্ত সময় আর না আরো নষ্ট করে আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে বি আই ও এস এর পূর্ণরূপ ও এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনাটি এখনই দেখে নিন। তাহলে আপনাকে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করে আর অন্যান্য সকল ওয়েবসাইটে ঘাটাঘাঁটি করার কোন প্রয়োজন হবে না। এজন্যই আমরা প্রতিনিয়ত এ সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি।
BIOS এর পূর্ণরূপ:- Basic Input Output System
বিআইওএস এর পূর্ণরূপ কি
আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে বিআইওএস এর পূর্ণরূপ জানতে চেয়েছিলেন কিন্তু সেই মুহূর্তে আমাদের ওয়েবসাইটে এটি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়নি। আজকে আমরা BIOS এর সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ আলোচনা উপস্থাপন করছি। যাতে আপনি অতি সহজে আমাদের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন এবং প্রবন্ধটি পড়ার মাধ্যমে আপনি গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্যগুলো জেনে নিতে পারেন।
এই সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো যদি আপনি জানতে চান তাহলে আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি আপনাকে বিশেষভাবে সাহায্য করবে। আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি যদি আপনি পড়ে ফেলেন তাহলে অনেক বিষয় সম্পর্কে অতি সহজে জেনে নিতে পারবেন। যে সকল বিষয়গুলো আপনি হয়তো আগে কখনো দেখেননি। তো এটি একটি কম্পিউটার সিস্টেম। কম্পিউটার সিস্টেমে এটির কার্যকারিতা লক্ষ্য করা যায়। কম্পিউটার সিস্টেম ছাড়া এটি অন্য কোন কার্যকারিতা পাবেন না। এটি মূলত কম্পিউটারে পাওয়া সবচেয়ে প্রাথমিক সফটওয়্যার যাকে ফর্মুলাও বলা হয়।
একটি কম্পিউটার চালু করতে হলে BIOS সফটওয়্যার টি ব্যবহার করতে হবে। বিআইওএস সফটওয়্যার টি ব্যবহার করা ছাড়া কম্পিউটার চালু করা যাবে না। bios মাদারবোর্ড রেম নামে চিপের সাথে সংযুক্ত থাকে। সেখানেই একটি সফটওয়্যার ইনক্লুডেড করা থাকে। যেই সফটওয়্যারটির ব্যবহারের মাধ্যমে একটি কম্পিউটার চালু করা হয় এবং সেখান থেকে সিস্টেমেটিক সকল কার্যক্রম গুলো সম্পন্ন করা হয়। যদি কোন কম্পিউটারে BIOS সফটওয়্যার না থাকে তাহলে সেই কম্পিউটার চালু করা অনেক বেশি কঠিন হয়ে যাবে। এমনকি সেই কম্পিউটারটি চালু না করা যেতে পারে এজন্য প্রত্যেকটি কম্পিউটার এই সফটওয়্যারটি দেওয়া হয়।