আমাদের ওয়েবসাইটে বেছে নেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের ওয়েবসাইটে সাধারণত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নানা ধরনের আর্টিকেল লেখা হয়। আর সেই সকল আর্টিকেল গুলোর মাধ্যমে ওই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়। তেমনি ভাবে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে মূলত আলোচনা করা হয়েছে সিএফসি নিয়ে। আপনি CFC কি তা জানতে চাচ্ছেন বা সিএফসির পূর্ণরূপ কি তা খোঁজ করছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন এবং আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনার উপকৃত হতে যাচ্ছেন।
কেননা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে সিএফসি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি খুব সহজে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন এবং এর মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন। তবে আর্টিকেলটি থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি সংগ্রহ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে আর্টিকেলটি পড়তে হবে। কেননা আপনি যদি আর্টিকেলটি না পড়েন, তাহলে এই বিষয়ে আপনি বিস্তারিত তথ্য লাভ করতে পারবেন না। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। আপনি আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন আর আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি খুব সহজে সংগ্রহ করে নিন। আশা করি আপনার ভালো লাগবে এবং আপনি আর্টিকেলটি দ্বারা উপকৃত হবেন।
গাছ আমাদের পরম বন্ধু। কিন্তু বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে যে মানুষ নির্বিচারে গাছ কেটে ফেলছে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে গাছ লাগাচ্ছে না। এর ফলে পৃথিবীতে সিএফসি গ্যাসের পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। সিএফসি গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে এবং আস্তে আস্তে পরিবেশ দূষিত হয়ে যাবে। আর পরিবেশকে দূষণের হাত থেকে বাঁচাতে হলে আমাদের অবশ্যই বেশি বেশি করে গাছ লাগাতে হবে এবং সিএফসি গ্যাসের হাত থেকে বাঁচতে হবে। কেননা সিএফসি গ্যাস অনেক বেশি ক্ষতিকারক এবং মানুষের বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরূপ।
এজন্য এই গ্যাস নিয়ন্ত্রণের জন্য চেষ্টা করতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণ বৃক্ষরোপণ করতে হবে। তাছাড়া মানুষের অসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের ফলে সিএফসি গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। যেমন যেখানে সেখানে ইটভাটা তৈরি করা ও কালো ধোঁয়া নির্গমন করার ফলেও সি এফ সি গ্যাসের উৎপন্ন হতে পারে এবং সেএফসি গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তাই এই বিষয়টি খেয়াল রেখে যেখানে সেখানে বিশেষ করে জনসমাগম বেশি সেই সব এলাকাতে কলকারখানা স্থাপন করা যাবে না এবং নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে কলকারখানা স্থাপন করতে হবে। তাহলে অনেকটা সিএফসি গ্যাস মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।
তবে সি এফ সি গ্যাস মোকাবেলা করার অন্যতম মাধ্যম হলো বেশি বেশি করে বৃক্ষরোপণ করা। বৃক্ষ রোপণ করার মাধ্যমে পরিবেশ যেমন সতেজ থাকে, তেমনি বাতাসও নির্মল থাকে, পরিশুদ্ধ অক্সিজেন পাওয়া যায়। মানুষের ত্যাগ করা নাইট্রোজেন গ্যাস সিএফসি গ্যাস তৈরি করার ক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেই নাইট্রোজেনও গাছ গ্রহণ করে এবং পরিবেশকে এর থেকে রক্ষা করে। এজন্য আমাদের বেশি বেশি করে গাছ লাগাতে হবে এবং সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করতে হবে। তাহলে সিএফসি গ্যাস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা যাবে। আর সিএফসি এর পূর্ণরুপ হলো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। CFC – Cloro Floro Carbon.