আমরা যারা শিক্ষার্থী তারা প্রত্যেকে এই শব্দটির সাথে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। আমরা শিক্ষার্থীরা সিজিপিএ শব্দটি হয়তো অনেকেই শুনেছি বা অনেকেই এখনো সিজিপিএ এর কাছে পৌঁছায়নি। যার জন্য আমরা CGPA সম্পর্কে কোন কিছুই জানিনা। তবে আজকে যারা আমাদের এই প্রবন্ধটি পড়ছেন বা ভবিষ্যতে পড়বেন তারা সিজিপিএ সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো অতি সহজে জেনে নিতে পারবেন। কেননা আজকে আমরা আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে cgpa এর সংক্রান্ত সকল তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।
আপনি যদি আরো কোন তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন। কেননা আমরা প্রতিনিয়তই আপনাদের প্রয়োজনীয় কথা চিন্তা করে আমাদের সকল কার্যক্রম গুলো অব্যাহত রাখি। সিজিপিএ হল একজন শিক্ষার্থীর সামগ্রিক একাডেমিক পারফরম্যান্স মূল্যায়নের মাধ্যম। একজন শিক্ষার্থীর একটি বছরে পড়াশোনা সম্পন্ন করে সেই বছরের বিষয়ে সম্পর্কে যখন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং পরীক্ষার ফলাফল যখন সে পায়। তখন তার সামগ্রিক বছরের বা যেই কোর্সে অধ্যায় সম্পন্ন করেছে।
সকল পরীক্ষার সকল নম্বর একই জায়গায় এনে তার মূল নম্বরটি বের করে দেওয়ার মাধ্যমে হলো সিজিপিএ। নম্বর বের করে দেওয়া যে সকল শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছে। তারা প্রত্যেকে সিজিপিএ শব্দটির সাথে অনেক আগে থেকেই সম্পৃক্ত। অনেক আগে থেকেই তারা এই শব্দটির সাথে পরিচিত। CGPA সম্পর্কে যদি আরো কোন তথ্য জানার প্রয়োজন হয় তাহলে এই প্রবন্ধের নিচের অংশে কমেন্ট বক্সে আপনারা কমেন্ট করতে পারেন এবং সেখান থেকেই সকল তথ্যগুলো জেনে নিতে পারবেন।
CGPA এর পূর্ণরূপ:- Cumulative Grade Point Average
সিজিপিএ এর পূর্ণরূপ কি
উত্তর আমেরিকার মতো অঞ্চলগুলোতে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেভাবে সিজিপি নির্ণয় করা হয় ঠিক একইভাবে সে সকল দেশগুলোতেও সিজিপিএ নির্ধারণ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সাধারণত আউট অফ ফোর এ হিসাব করা হয়ে থাকে। তবে অধিকাংশ সময় আউট অফ ফাইভে হিসাব করা হয়। এক্ষেত্রে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে গ্রেড পয়েন্ট এবং তা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের কে ক খ গ ঘ অথবা এবিসিডি এমন কি স্কোর দেওয়া হয়ে থাকে। সিজিপিএ এর সাহায্যে মূলত অধ্যায়নের বিষয় অনুযায়ী পঠিত সকল করছে। একজন শিক্ষার্থী অর্জিত মোট গ্রেড পয়েন্ট এর গড় নির্দেশ করে থাকে। একটি সেমিস্টার বা একটি বছর শেষ প্রান্তে যে স্কোরটি পাওয়া যায় সেটি মূলত জিপিএ বা গ্রেড পয়েন্ট এভারেজ। তবে একটি কোর্স সম্পন্ন করার পরে যেই স্কোরটি পাওয়া যায় সেটি হলো CGPA বা কিউমুলেটিভ গ্রেড পয়েন্ট
এভারেজ। আপনারা হয়তো ইতিপূর্বে জেনে গেছেন যে, সিজিপিএ নির্ধারণের জন্য একটি শিক্ষার্থীর সারা বছরের যত বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে যত সারা বছর যে সকল বিষয় নিয়ে অধ্যায়ন সম্পন্ন করার চেষ্টা করে। সেই সারা বছরের হিসাবটি একই সাথে সম্পন্ন করা হয়। সারা বছরের অধ্যায়ন সম্পন্ন হওয়ার পরে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে যে স্কোর করে সেই স্কোরটি সিজিপিএ আকারে নির্ধারণ করা হয়। আপনারা সিজিপিএ সম্পর্কে যদি আরো কোন তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে হলে আপনি অতি সহজে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আপনার প্রয়োজনে কথা জানাতে পারেন।