Esr এর পূর্ণরূপ কি

Esr এর পূর্ণরূপ কি

সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আজকে আমরা আপনাদের সামনে ইএসআর নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ আলোচনা করতে যাচ্ছি। আপনারা জানেন যে, ESR ঘরের তাপমাত্রায় রাখলে আপনার রক্তের লোহিত কণিকা যে হার স্থির হয় তাকে মূলত ইএসআর বলা হয়। esr এ স্বাভাবিক মাত্রা আপনার শরীরে কোনো না কোনো ব্যাধির ইঙ্গিত প্রদান করে থাকে। আজকে আমরা ইএসআর সম্পর্কে একটি বিস্তারিত আলোচনা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।

ইএসআর সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই অনেক ওয়েবসাইটে অযথাই ঘাটাঘাটি করেছেন অযথাই সময় নষ্ট করেছেন কিন্তু আপনারা হয়তো সঠিক তথ্যগুলো কোন ওয়েবসাইটে পাননি। আপনারা যারা আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত তথ্য সংগ্রহ করেন যারা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবন্ধ পড়েন তারা হয়তো এই বিষয়ে সম্পর্কে অনেক আগেই জেনেছেন। এ বিষয়ে সম্পর্কে আরো কোন তথ্য যদি আপনার জানার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা চাইলে যে কোন মুহূর্তে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা চেষ্টা করব সকল তথ্যগুলো আপনাদের কাছে সুচারু ভাবে পৌঁছে দেওয়ার।
আর এই সকল কর্মকাণ্ডগুলো প্রতিনিয়ত আমরা চালিয়ে যাচ্ছি আপনাদের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে। আজকে আমরা ESR সম্পর্কে যে সকল তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। সেই সকল তথ্যগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে উপলব্ধি করেন তাহলে ইএসআর সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে নিতে পারবেন। বিশেষ কিছু ডাক্তারের সাথে কথা বলে আমরা ইএসআর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।

ESR এর পূর্ণরূপ:- Erythrocyte Sedimentation Rate

ইএসআর এর পূর্ণরূপ কি

সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে ইএসআর সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমরা আপনাদেরকে জানিয়েছিলাম যে, আমরা আমাদের নির্বাচিত ডাক্তারদের সাথে কথা বলে তাদের কাছ থেকে সঠিক তথ্য গুলো সংগ্রহ করে আপনাদেরকে জানাবো। আজকে আমরা সেই সকল তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি। আজকে আমরা আমাদের নির্বাচিত ডাক্তারদের সাথে কথা বলে তাদের কাছ থেকে সঠিক তথ্য গুলো সংগ্রহ করে আপনাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছি। আপনি যদি আমাদের এই তথ্যগুলো সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারেন তাহলে ইএসআর সম্পর্কে যে সকল তথ্যগুলো আপনার জানার প্রয়োজন সে সকল তথ্যগুলো আপনি সঠিকভাবে জেনে নিতে পারবেন।

ইএসআর মূলত এক ধরনের ডাক্তারি পরীক্ষা। এটি মূলত দুই ধরনের পরীক্ষা যেমন: প্রথম পরীক্ষার্থী হচ্ছে ওয়েস্টারগ্রেন পদ্ধতি এবং দ্বিতীয় পরীক্ষাটি হল উইনট্রোব পদ্ধতি। এই দুইটি পদ্ধতিতে ইএসআর পরীক্ষা করা হয়। একজন ডাক্তার যখন রোগ নির্ণয় করতে চাইবেন তখন সকল পরীক্ষার নিরীক্ষা গুলো সম্পন্ন করে তবে একটা ডাক্তার কোনো রোগীর রোগ নির্ণয় করতে সক্ষম হবেন। আর ইএসআর পদ্ধতির মাধ্যমে একটি রোগ নির্ণয় করার জন্য একটি ডাক্তার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে।

আপনি যখন কোন ডাক্তারের কাছে যাবেন তখন সে ডাক্তার চেষ্টা করবে আপনার যে সমস্যাটি হয়েছে বা আপনি যে রোগে ভুগছেন সে রোগটি আগে সঠিকভাবে উপলব্ধি করার। আর ESR পদ্ধতি ব্যবহার করে রোগ নির্ণয়ের জন্য একটি মানসম্মত পদ্ধতি হিসেবে মনে করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Notun Sokaal