সুনামগঞ্জ হলো বাংলাদেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের একটি জেলা শহর। এটি সিলেট বিভাগের অন্তর্গত। সুনামগঞ্জ জেলাটি এক সময় প্রাচীন কামরূপ বা প্রাকজোতিষপুর রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে সুনামগঞ্জকে মহকুমায় রূপান্তরিত করা হয়। পরবর্তীতে যখন এই মহকুমা গুলো জেলা শহরের রূপান্তরিত করা হয় তখন সুনামগঞ্জ একটি জেলায় উন্নীত হয়। তবে ১৯৮৪ সালে তৎকালীন সরকার প্রধান হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ সকল মহাকুমা গুলি জেলা শহরে উন্নীত করে বাংলাদেশকে চৌষট্টি জেলায় রূপান্তরিত করা হয় তখন সুনামগঞ্জ একটি জেলা শহরের মর্যাদা লাভ করে থাকেন। এরপর থেকেই সকল মহাকুমা গুলি একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হিসেবে কাজ করা শুরু করে।
বাংলাদেশের সকল জেলাগুলি মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা এখানে কোথাও অন্য ধর্মের আধিক্য রয়েছে এমন কোন জেলা বাংলাদেশে নেই। এই কারণে সুনামগঞ্জ জেলাতে ও মুসলিমদের সকল আচার অনুষ্ঠান সমানভাবে পালিত হয়ে থাকে। এই কারণে ২০২৩ সালের বা 1444 হিজরনের রমজান মাসটি একেবারে সন্নিকটে। তাই সকল মুসলিম জনগণ রোজার যে সময়সূচি থাকে সেই রোজার সময়সূচির জন্য একেবারে উন্মুখ হয়ে রয়েছেন। যারা আজকে আমাদের এই পোস্টটি থেকে সুনামগঞ্জ জেলার সিলেট বিভাগের প্রশাসনিক একটি শহর সুনামগঞ্জ জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইফতারের সময়সূচি দেখার জন্য আমাদের এই পোস্টে এসেছেন তারা অবশ্যই পাবেন। তবে তাদেরকে একটি কাজ করতে হবে যে এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত যত্ন সহকারে পড়ে যেতে হবে।
কারন আমরা আমাদের এখানে অবশ্যই সুনামগঞ্জ জেলার ইফতারের সময়সূচি তালিকা আপনাদেরকে দেখাবো কিন্তু আপনারা যদি অন্যমনস্ক হয়ে সেই জায়গাটি এড়িয়ে যান তাহলে আপনারা আর সুনামগঞ্জ জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী প্রকাশিত সেই ইফতারের সময়সূচি তালিকাটি দেখতে পাবেন না। এই কারণে আপনাদেরকে বলছি যে আমাদের এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যত্ন সহকারে পড়বেন তাহলে অবশ্যই আপনার সেই প্রয়োজনীয় ইফতারের সময়সূচি তালিকাটি পাবেন। আরেকটি কথা হল আপনারা শুধুমাত্র আমাদের এখান থেকে ইফতারের সময়সূচি তালিকা পাবেন তা নয় আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন তাহলে আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য অর্থাৎ ইসলামিক হোক আর অন্য যেকোনো তথ্য হোক আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাবেন।
কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সকল জনগণের জন্য সকল তথ্য আমরা প্রকাশ করে থাকি। আর যেহেতু মাহে রমজান পবিত্র মাস এই পবিত্র মাসের সকলেই বিভিন্ন ধরনের কাজে কর্মে ব্যস্ত থাকে।পবিত্র মাহে রমজানের পরে শাওয়াল মাসের চাঁদ উঠলেই পরের দিন ঈদ আর এই ঈদের জন্য আমাদের সকল কাজকর্ম এই সমস্ত মাস জুড়ে করতে হয়। আমাদের বাংলাদেশের সবচাইতে বড় উৎসব হলো ঈদুল ফিতর। আর এই ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে সমস্ত মাহে রমজান মাস জুড়ে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক যোগ্য শুরু হয়। সেই অর্থনৈতিক যোগ্যে সকলেই শামিল থাকে অর্থনীতি নড়েচড়ে বসে।
সকলের জন্যই এই মাসে টাকা-পয়সার দরকার হয় এবং সকলের টাকা পয়সা বেশি না দিক থেকে আয় রোজগার করে। তাই যেহেতু সকলেই এই মাসটিতে ব্যস্ত থাকে এই কারণে আমরা তাদেরকে বলছি যে বিভিন্ন জায়গাতে গিয়ে ইফতারের সময়সূচি না দেখে আপনারা যদি আপনার হাতের কাছে একটা স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার স্থানীয় সময় অনুযায়ী আপনার জায়গা ইফতারের সময় প্রকাশ করি। এ সকল সব কিছু তথ্য আপনারা ঘরে বসেই পেয়ে যাবেন যদি আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন। তাই আপনাদের সকল ধরনের চাহিদা মেটানোর জন্য আমরা বদ্ধপরিকর। তাই আজকে যারা আমাদের এই পোস্ট থেকে সুনামগঞ্জ জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী ২০২৩ সালের সেহর ীর এবং ইফতারের সময়সূচি দেখার জন্য এসেছেন তারা অবশ্যই এখন এই তালিকাটি দেখে নিতে পারবেন।
এটি যেহেতু সিলেট বিভাগের একটি জায়গা তাই সিলেট বিভাগের যে সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি রয়েছে সে অনুযায়ী আপনারা আপনাদের ইফতারের সময়সূচি নিলেই হল।তারপরেও যেহেতু আমরা প্রতিটি জেলার জন্য আলাদাভাবে সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি তালিকা প্রকাশ করেছি তাহলে আপনারা এই সময়সূচির তালিকা টি আমাদের এখান থেকে নিতে পারবেন এবং প্রয়োজনে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন ইফতারের সময়সূচি তালিকাটি দেখে নিই।