নওগাঁ জেলার রমজানের সময়সূচী ২০২৩

নওগাঁ জেলার রমজানের সময়সূচী এবং সঠিক নিয়মে সিয়াম পালন করার জন্য আপনাদের যে সকল দিকনির্দেশনা দেয়া প্রয়োজন অনেকেই এ বিষয়গুলো না জানার কারণে সঠিকভাবে সিয়াম পালন করতে পারে না। তাই আমরা এবার আপনাদের জন্য নওগাঁ জেলার রমজানের সময়সূচি এবং সঠিক নিয়মের রোজা পালন করার সকল তথ্য দিয়ে আমাদের এবারের আয়োজনটি করেছি।

আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে সকল তথ্য সঠিকভাবে পেয়ে যাবেন এবং রমজান মাসে যে সকল কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত ও যে সকল কাজগুলো বেশি করে করা উচিত সে বিষয়ে জানতে পারবেন অনেক সময় এই তথ্যগুলো না জানার কারণে মানুষ শুধুমাত্র রোজা রাখে কিন্তু কোন ভাল কাজ করে না। তাই এখন এ সকল বিষয়ে জানার জন্য আপনাদের অন্য কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন নেই শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে আপনারা সঠিক তথ্য এবং সঠিক তালিকা পেয়ে যাবেন।
আপনারা যারা নওগাঁতে বসবাস করেন তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন পুরো রমজান মাসের ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী।

যখন আপনার কাছে ইফতার ও সেহরীর সঠিক সময় গুলো থাকবে তখন আপনি অবশ্যই সময়মতো সকল কাজ শেষ করতে পারবেন এবং সময় মত ইফতার ও সেহরি করতে পারবেন। সময়মতো ইফতার ও সেহরি করা একটি ফরজ কাজ কারণ যখন আপনি রোজা রাখবেন তখন অবশ্যই এই দুইটা কাজের মাধ্যমে আপনার রোজা শুরু হবে এবং রোজা শেষ হবে সে ক্ষেত্রে এই সময়টা মেনটেন করা অনেক বেশি প্রয়োজন।
অনেক সময় দেখা গেল যে কাজ করতে করতে এই সময় গুলোর প্রতি কোন খেয়াল থাকে না কারণ অনেকে আছে যারা ইফতারির সময় নানা রকম আয়োজন তৈরি করে এবং নানা রকম জিনিস দিয়ে ইফতার করতে থাকে কিন্তু যদি সময়ের কথা মাথায় না থাকে তখন আজান দিয়ে ফেলে এবং ভালোভাবে ইফতারের সময়টা পাওয়া যায় না।

এজন্য অবশ্যই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করে রাখুন পুরো এক মাসের সকল তালিকা রয়েছে আমাদের এখানে।
অনেক সময় অনেকে আছে যারা ভোর বেলায় রোজা রাখার জন্য জায়গা পায়না কিন্তু যখন তারা ঘুম থেকে জাগা পায় না তখন না খেয়ে রোজা থেকে যায় এটা করা একেবারেই যাবে না। কারণ কিছু না খেয়ে রোজা রাখা যায় না এটা অনেক আগে ইহুদিরা করত সেজন্য বর্তমানে আপনাকে সময়টা দিক ঠিক রাখতে হবে এবং সময়মতো ফজরের সময় উঠতে হবে এবং ফজরের আজানের আগে আপনাকে টাইমলি গ্রহণ করতে হবে সেহেরী।

তবে পরিপূর্ণভাবে আপনার রোজা টা শুরু হবে এবং ইফতারিটা টাইমলি করলেই পরিপূর্ণভাবে শেষ হবে। তবে এর মধ্যেও কিছু দিক নির্দেশনা রয়েছে শুধুমাত্র রোজা রাখলে হবে না আপনাকে অবশ্যই পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতে হবে এবং নফল নামাজ বেশি করে পড়তে হবে। এই পুরো একমাস আপনাকে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালো কিছু কাজ করতে হবে এবং আল্লাহ যে সকল কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছে সে কাজগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।

একমাস রোজার মধ্যে রয়েছে শবে কদরের রাত অবশ্যই আপনাকে এই রাতটি জাগতে হবে এবং সালাত আদায় করতে হবে কারণ এই শবে কদরের রাতে আপনি যত বেশি আল্লাহকে ডাকবেন এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করবেন আল্লাহ আপনাকে তত বেশি ক্ষমা করবেন এবং আপনার নিকটবর্তী হবে। তাই প্রকৃত ঈমানদাররা পুরো একমাস রোজা রাখেন সালাত আদায় করেন এবং পাক পবিত্র থাকেন মিথ্যা কথা থেকে বিরত থাকেন ও এই শবে কদরের রাত তার অপেক্ষা করে থাকেন।

রমজান মাসের পুরো ৩০ টা দিন আল্লাহর ফেরেশতা দুনিয়াতে আসে এবং দেখে আল্লাহর বান্দারা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য কেমন কাজ করছে কে কি করছে কে রোজা রাখছে এবং কে সঠিক নিয়ম পালন করছে। যারা রোজা রাখে কিন্তু পাপাচার করে পাপ কাজ করে তাদেরকে আল্লাহর বান্দা নির্দেশনা দেয় আল্লাহর পথে ফিরে যেতে আর যখন তারা আল্লাহর পথে ফিরে যায় আল্লাহ ঠিক তখনই তাদের ক্ষমা করে দেয়।তাই আপনারা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন তখনই যখন সঠিক নিয়মে রোজা রাখবেন এবং সঠিক নিয়মে সেহরি ও ইফতার করবেন।