২০২৩ সালের এবং ১৪৪৪ হিজরী সনের মাহে রমজান মাসটি একেবারে আগত। এই কারণে পবিত্র এই মাসের আমরা সকল মুসলিম সমাজ ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে কাটিয়ে থাকে। কারণ একটাই সেটি হলো সারা বিশ্বের মুসলিম সমাজ যেহেতু এই রমজান মাসের দিক তাকিয়ে থাকে তাই আমাদের বাংলাদেশের সকল জনগণ ও আসলে সেই রমজান মাসের দিকে তাকিয়ে থাকে। কবে আসবে রমজান মাস এবং সেই সময় আবার মহান রাব্বুল আলামিনের ইবাদত বন্দেগীতে সকল মুসলিম সমাজ আল্লাহর দরবারে দু হাত তুলে প্রার্থনা করবে।
আর সে কারণেই সকলেই আসলে এই পবিত্র মাসটির দিকে একেবারে প্রাণভরে তাকিয়ে থাকে। তার জীবনে কখন আবার এই রমজান মাস আর না আসে এরকম ধরনের চিন্তাভাবনা আমরা সকলেই সব সময় করে থাকি। বছরের ১২ মাসের মধ্যে সবচেয়ে পবিত্রতম মাস হল এই রমজান মাস। রমজান মাসে আল্লাহতালার ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে তার নৈকট্য লাভের আশা করেন সবাই। মুসলিম সমাজের মধ্যে অবশ্যই একটি বিশ্বাস রয়েছে যে এই রমজান মাসে যে কোন ইবাদত আল্লাহ তায়ালা কবুল করে থাকেন। এবং এই কারণে তারা সকলে মিলে একসাথে আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে এবাদত বন্দেগীতে মশগুল হন।
তাই আপনারা যারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে এসেছেন শেরপুর জেলার ইফতারের সময়সূচি জানার জন্য। তারা অবশ্যই ঠিক কাজটি করেছেন। কারণ আমাদের এখান থেকে আপনারা সকলেই অবশ্যই এই শেরপুর জেলা স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেহরি এবং ইফতারের যে সময়সূচি রয়েছে সেটি অবশ্যই নিতে পারবেন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটটিতে সকল জেলার সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি তালিকা প্রকাশ করেছি। এজন্য আপনারাও অবশ্যই খালি হাতে ফিরে যাবেন না। শুধু ইফতার এবং সেহরীর সময়সূচী না আমরা এই রমজান মাসে আপনাদের জন্য ইসলামিক সকল ধরনের তথ্য উপাত্ত সহ অন্যান্য সকল কিছু আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করি।
আপনারা যদি যেকোনো জিনিস আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খোঁজ করেন তাহলে অবশ্যই তা পাবেন। এ কারণে আপনাদেরকে বলি যে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং আমাদের পাশে থাকুন তাহলে আপনাদের সকল ধরনের উপকার আমরা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করতে পারব ইনশাল্লাহ। তাই আজকে যেহেতু আপনারা শেরপুর জেলার স্থানীয় সময়সূচি অনুযায়ী ইফতার এবং সেহেরির যে তালিকা আপনারা চাচ্ছেন তা অবশ্যই এখন আপনাদেরকে দিয়ে দিব। তবে আগে আসি শেরপুর জেলাটি কোথায় কোন বিভাগে এটি অবস্থিত।
তাহলে সেই বিভাগ অনুযায়ী আপনারা যদি সেই বিভাগের সময়সূচিটি দেখেন তাহলে অবশ্যই শেরপুর জেলার স্থানীয় সময়ের সময়সূচির সঙ্গে অবশ্যই মিলে যাবে। তাহলে চলুন আমরা আগে শেরপুর জেলার পরিচয়টি জানিয়ে নিই। এরপর অঞ্চল বাসের পুর জেলাটি ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এই শেরপুর জেলাটি ময়মনসিংহ বিভাগ হওয়ার পূর্বে ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ছিল। বর্তমানে এটি ময়মনসিংহ বিভাগের অন্তর্গত। শেরপুর অঞ্চল প্রাচীনকালে কামরূপা রাজ্যের অংশ ছিল।
মুঘল সম্রাট আকবরের শাসনামলে এই এলাকা ১০ কাহনিয়া বাজু নামে পরিচিত ছিল। পূর্বে শেরপুর যেতে ব্রহ্মপুত্র নদ খেয়া পাড়ি দিতে হতো। এবং এই খেয়া পাড়ি দিতে দশ কাহন নিতে বলে এই এলাকার নাম ছিল দশ কাহোনিয়া। তো যাই হোক যেহেতু শেরপুর অঞ্চলটি ময়মনসিংহ বিভাগের অন্তর্গত এবং ঢাকা বিভাগের পূর্ববর্তী ছিল এই কারণে ঢাকার সাথে অনেকটাই মিল পাব আমরা এই শেরপুর জেলার ইফতার এবং সেহরীর সময়সূচির তালিকাতে।
তারপরও আমরা আপনাদের জন্য অবশ্যই শেরপুর জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী আলাদা একটি সময়সূচী নির্ধারণ করেছি যেটি অবশ্যই বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত। এটি আমরা আপনাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করছি এবং আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে সব সময় এ ধরনের সকল তথ্য উপাত্ত এবং প্রতিদিনকার সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি তালিকা দেখে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকে দেখে নেই শেরপুর জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইফতারের সময়সূচি তালিকা।