কিশোরগঞ্জ জেলার ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

বর্তমান সময়ে কিশোরগঞ্জ জেলাটি একটি আলাদা মর্যাদা রাখে। কারণ আমাদের বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জনাব আব্দুল হামিদের পৈতৃক বাড়ি এই কিশোরগঞ্জ জেলা। এই কারণে কিশোরগঞ্জ জেলার বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের জনগণের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া কিশোরগঞ্জ জেলাতে বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এছাড়াও আমরা এই কিশোরগঞ্জ জেলাকে ‘ উজান ভাটির মিলিত ধারা, নদী হাওর মাছে ভরা’ এই নামে চিনে থাকি। হাওড়বেষ্টিত এই জেলা বাংলাদেশের প্রোটিন এবং খাদ্যশস্য যোগানের ক্ষেত্রে এক অনন্য ভূমিকা পালন করে থাকে।

কারণ আমরা কিশোরগঞ্জ জেলায় হাওর বিলের যে মাছগুলি রয়েছে সেই মাছগুলি ঢাকাতে আসে এবং এই দেশি এ সকল মাছ মানুষের কাছে অনেক প্রিয় একটি খাবার। এছাড়াও শুকনা মৌসুমে এই হাওরে প্রচুর পরিমাণে ধানের আবাদ হয়ে থাকে। হাওরের ধান বাংলাদেশের একটি খাদ্যশস্যের বড় চাহিদা পূরণ করে থাকে। এই কারণেই কিশোরগঞ্জ জেলাকে প্রোটিন এবং খাদ্যশস্যের ভান্ডার হিসেবে দেখে তাকে বাংলাদেশ। তাই কিশোরগঞ্জের নাম প্রতিটি জনগণ জানে। যেহেতু এই কিশোরগঞ্জ জেলাটি ঢাকা বিভাগের একটি অংশ , এই কারণে আমরা যদি কিশোরগঞ্জ জেলার পবিত্র মাহে রমজান মাসের অর্থাৎ ২০২৩ সালের পবিত্র রমজান মাসের রোজার যে তালিকা দেখি। সেই তালিকাটি বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত যে তালিকা সেই তালিকা ফলো করলেই হবে। রমজান মাস আসলে যেমন সারা বিশ্বের মুসলিম সমাজ জেগে ওঠো ধর্ম কর্ম করার জন্য সে দিক থেকে দেখলে আমাদের বাংলাদেশের মানুষ যেন তার ভিন্ন নয়।

এমনিতেই বাংলাদেশ একটি ইসলামিক দেশ অর্থাৎ সবসময় মুসলমানরা যেহেতু ইবাদত বন্দেগি করে থাকে এ কারণে রমজান মাসে যদিও আলাদা তেমন কিছু চোখে পড়ে না তারপরেও রমজান মাসের চিত্র সত্যিই একটি আলাদা বিষয় হয়ে থাকে বাংলাদেশের জন্য। সারাদিন অফিস আদালত হাজারো হাট ঘাট মাঠ সকলে বা সকল জায়গাতেই আমরা এই মাহে রমজানের পবিত্রতা দেখতে পাই। আবার বিকেল হলেই প্রতিটি বাজারপাড়া মহল্লায় দেখা যায় ইফতারি তৈরি করার একটি ধুম পড়ে গেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে যে যেখানেই যাই না কেন এই পবিত্র রমজান মাসের ছাপ প্রত্যেকখানায় পড়তে দেখা যায়। মানুষের মন থেকে শুরু করে পরিবেশের মধ্যেও দেখা যায় আলাদা একটি প্রাণচঞ্চলতা।

এভাবে প্রতিটি বাঙালির ঘরে রমজান মাস আসে। আর পবিত্র রমজান মাস আসলে আর একটি বিষয় আমাদের দেখতে হয় সেটি হচ্ছে রোজার তালিকা। অর্থাৎ রমজান মাসের প্রতিটি জেলার বা প্রতিটি স্থানের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইফতার অথবা সেহরির শেষ সময় তালিকা নিয়ে সকলের মধ্যে একটি উৎসবের আমেজ দেখা যায়। তার কারণ হলো বাংলাদেশের সকল মানুষ যেহেতু ধর্মপ্রাণ সকলেই ধর্ম করে

এই কারণে সকলের মধ্যেই এই প্রাণ চাঞ্চলতা লক্ষ্য করা যায়। তাই আজকের পর থেকে আপনারা যারা কিশোরগঞ্জ জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী রমজান মাস ২০২৩ সালের ইফতারের সময়সূচি তালিকা দেখতে এসেছেন তারা আমাদের এই পোস্ট থেকে অবশ্যই পেয়ে যাবেন। আমরা এই রমজান মাসে প্রতিটি জেলা আলাদা আলাদা ভাবে ২০২৩ সালের মাহে রমজানের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি তালিকা প্রকাশ করেছি। আপনারা প্রতিদিন যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে এখান থেকে আপনি যে জেলায় বাস করেন সেই জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইফতারের সময়সূচি তালিকা নিতে পারবেন।

আর তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি যদি বারবার ভিজিট করেন আমাদের সাথে থাকেন তাহলে শুধু মাহে রমজানের ইফতার বা সেহরীর সময়সূচি নয় আপনি ইসলাম ধর্মের যাবতীয় তথ্য উপাত্ত আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পাবেন। এ সকল তথ্য ও পার্থ গুলি আপনি আবার চাইলে ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। এ সকল তথ্য ও পাত্র বলি ডাউনলোড করে নিতে আপনার আলাদা কোন চার্য প্রয়োজন হবে না। এজন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের পাশে থাকবেন আর আমরাও সকল তথ্য আপনাদেরকে জানিয়ে আপনাদের সাথেই থাকার আশা ব্যক্ত করছি। তাহলে চলুন আজকে কিশোরগঞ্জ জেলার স্থানীয় সময় অনুযায়ী প্রকাশিত ইফতারের সময়সূচি তালিকাটি এখন দেখে নিই।