who এর পূর্ণরূপ কি?

who এর পূর্ণরূপ কি?

আমরা প্রত্যেকেই মানুষ আমাদের প্রত্যেকেরই একটি স্বাস্থ্য রয়েছে। আর এ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আমরা চিকিৎসকের পরামর্শ নেই। আমরা যখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিই তখন চিকিৎসক আমাদেরকে তার নির্দেশনা মত চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন। আর সেই চিকিৎসা গ্রহণ করে আমরা সুস্থতা লাভ করি। আজকে আমরা যে বিষয়টা নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি।

সে বিষয়টা আমাদের প্রত্যেকের দৈনন্দিন জীবনে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করছি। আপনি যদি আজকে প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন। তাহলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনি অতি সহজে জেনে নিতে পারবেন।

এসব বিষয়গুলো আমাদের প্রত্যেককেই জেনে নেওয়া প্রয়োজন। আমরা যদি এসব বিষয়ে না জানি তাহলে আমরা হয়তো অনেক কিছুই না জানা হিসেবে রেখে দিতে হবে। আর তাই আমরা এই বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আমাদের আজকে প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাচ্ছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা who হাজার ১৯৪৮ সালের ৭ই এপ্রিল সুইজারল্যান্ডের জেনেভা তে প্রতিষ্ঠা করা হয়।

যার মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৯৪ টি দেশের স্বাস্থ্য সংস্থা নিয়ে এই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কাজ করছে। সমগ্র বিশ্বে এ প্রতিষ্ঠান তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে আমাদের দেশেও বিশেষ সমস্ত সংস্থা কাজ করছে। আমাদের দেশে বেশ কয়েকটি সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে এই সংস্থার যোগাযোগ রয়েছে। তারা সেখান থেকেই এসকল প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয় ভূমিকায় কার্যক্রম সম্পাদনা করছে।

WHO এর পূর্ণরূপ:- World Health Organisation

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কি?

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যদি আপনাকে জানতে হয়। তাহলে আমাদের আজকের প্রবন্ধটি আপনাকে পড়তে হবে। আর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আপনি কি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্পর্কে জানতে চান।

তাহলে আমাদের আজকের প্রবন্ধটি আপনার জন্যই আপনি আমাদের আজকের প্রবন্ধ থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। আপনারা অনেকেই জানেন যে, WHO বিশ্বব্যাপী জনসাস্থ্যের অবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে জাতিসংঘের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হিসেবে কাজ করছে। ডব্লিউ এইচ ও বা who সংবিধানে সকল মানুষের দ্বারা স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ স্তরের অর্জন এর মূল উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করেছে।

১৯৪৮ সালের ৭ এপ্রিলে যখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তারপর পরবর্তী মুহূর্ত থেকে এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের প্রায় ১৯৪ টি দেশের সাথে সক্রিয় ভূমিকায় তাদের কার্যক্রম সম্পন্ন করার চেষ্টা করছে। আমাদের দেশেও এ প্রতিষ্ঠানটি কাজ করছে। এছাড়াও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউ এইচ ও প্রতিবছরই বেশ কিছু জরিপ পড়ে থাকে। তারা ২০১২ সালে যে জরিপটি করেছে।

সেই জরিপের মাধ্যমে জানা গেছে যে, বিশ্বে প্রায় ১ কোটি ২৬ লাখ মানুষ অস্বাস্থ্যকর কাজ করার জন্য মারা যাচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি চারজনে একজন মানুষ এই অস্বাস্থ্যকর কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকার কারণে মারা যাচ্ছে। এর জন্য দায়ী বায়ু পানি এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি। সকল বস্তু যেমন: বায়ু, পানি এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি মানুষের শরীরে প্রায় ১০০ প্রকারের রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষমতা রাখে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *